গত কয়েকদিন আওয়ামী বুদ্ধিজীবী, তাদের মিডিয়া এবং শাহবাগী তরুণ প্রজন্ম প্রোপাগান্ডা চালিয়ে মানুষকে এমনটা বুঝাতে চেয়েছে যে জাতিসংঘ, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ আসলে নীতিগত কারণে মৃত্যুদণ্ডের বিপক্ষে, এমনিতে ট্রাইব্যুনালের বিচারিক কার্যক্রম নিয়ে তাদের কোন মাথা ব্যাথা নেই। শাহবাগীদের এমন দাবী আসলে সত্যের সম্পূর্ণ অপলাপ।
যেমন, হিউম্যান ওয়াচ তাদের বিবৃতিতে স্পষ্ট করে বলেছে, "Accused Should Have Right to Appeal in Case Rife with Fair Trial Problems."
লিংকঃ http://www.hrw.org/news/2013/ 12/08/ bangladesh-halt-execution-war-c rimes-accused
জাতিসংঘের হাই কমিশনার নাভি পিল্লাইয়ের বিবৃতিতে বিষয়টা এসেছে এভাবে, "The High Commissioner urged the Bangladeshi Government not to proceed with the death penalty in cases before the International Crimes Tribunal, particularly given concerns about the fairness of the trials."
লিংকঃ http://www.un.org/apps/news/ story.asp?NewsID=46704&Cr=death +penalty&Cr1#.Uq2dVt98Lv4
এই দুই বিবৃতিতে তারা স্পষ্টভাবে ট্রাইব্যুনালের fairness নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। কিন্তু শাহবাগীরা সুচতুরভাবে এসব বিষয় এড়িয়ে যায়।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং জাতিসংঘ খুব ভাল করেই জানে, মোমেনা বেগমের সাক্ষ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে এবং আব্দুল কাদের মোল্লার ডিফেন্স সাক্ষীদের বক্তব্য অনুযায়ী কাদের মোল্লা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময় ফরিদপুরে ছিলেন এমনকি মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং পর্যন্ত নিয়েছিলেন বলে যে সাক্ষ্য এসেছে তা ট্রাইব্যুনাল মিথ্যা প্রমাণ করতে পারেনি কিন্তু রায় লেখার সময় এসব সাক্ষ্য একদম আমলেই আনেনি। অর্থাৎ সত্য সাক্ষ্য আব্দুল কাদের মোল্লার পক্ষে থাকা সত্ত্বেও সম্পূর্ণ মিথ্যা সাক্ষ্যের ভিত্তিতে তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। তাই এসব বিশ্বখ্যাত মানবাধিকার সংস্থাগুলোর আপত্তি যতটুকু না মৃত্যুদণ্ড নিয়ে, তার থেকে বেশি আপত্তি একজন নির্দোষ মানুষকে কেবলমাত্র তাঁর রাজনৈতিক পরিচয় বিবেচনায় হত্যা করা নিয়ে।
যেমন, হিউম্যান ওয়াচ তাদের বিবৃতিতে স্পষ্ট করে বলেছে, "Accused Should Have Right to Appeal in Case Rife with Fair Trial Problems."
লিংকঃ http://www.hrw.org/news/2013/
জাতিসংঘের হাই কমিশনার নাভি পিল্লাইয়ের বিবৃতিতে বিষয়টা এসেছে এভাবে, "The High Commissioner urged the Bangladeshi Government not to proceed with the death penalty in cases before the International Crimes Tribunal, particularly given concerns about the fairness of the trials."
লিংকঃ http://www.un.org/apps/news/
এই দুই বিবৃতিতে তারা স্পষ্টভাবে ট্রাইব্যুনালের fairness নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। কিন্তু শাহবাগীরা সুচতুরভাবে এসব বিষয় এড়িয়ে যায়।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং জাতিসংঘ খুব ভাল করেই জানে, মোমেনা বেগমের সাক্ষ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে এবং আব্দুল কাদের মোল্লার ডিফেন্স সাক্ষীদের বক্তব্য অনুযায়ী কাদের মোল্লা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময় ফরিদপুরে ছিলেন এমনকি মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং পর্যন্ত নিয়েছিলেন বলে যে সাক্ষ্য এসেছে তা ট্রাইব্যুনাল মিথ্যা প্রমাণ করতে পারেনি কিন্তু রায় লেখার সময় এসব সাক্ষ্য একদম আমলেই আনেনি। অর্থাৎ সত্য সাক্ষ্য আব্দুল কাদের মোল্লার পক্ষে থাকা সত্ত্বেও সম্পূর্ণ মিথ্যা সাক্ষ্যের ভিত্তিতে তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। তাই এসব বিশ্বখ্যাত মানবাধিকার সংস্থাগুলোর আপত্তি যতটুকু না মৃত্যুদণ্ড নিয়ে, তার থেকে বেশি আপত্তি একজন নির্দোষ মানুষকে কেবলমাত্র তাঁর রাজনৈতিক পরিচয় বিবেচনায় হত্যা করা নিয়ে।