অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নৌ-পরিবহন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, ‘গোপালগঞ্জ হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান। এটি বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মানুষের কাছে তীর্থস্থান।’
তিনি বলেন, ‘গোপালগঞ্জকে নিয়ে বিরোধী দলীয় নেতার ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ বাংলার মানুষ সহ্য করতে পারে না। বাংলার মানুষ এই আচরণকে ধিক্কার জানায়। তার এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে।’
সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন মঞ্চ আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘সুপ্রিমকোর্ট ও জাতীয় প্রেসক্লাব দলীয় রাজনীতির চর্চা কেন্দ্র নয়। বিএনপি ও জামায়াত এ দু’টি প্রতিষ্ঠানকে দলীয় রাজনীতির চর্চাকেন্দ্র হিসেবে কলুষিত করেছে।’
শাজাহান খান বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন দু’টি পক্ষ। একটি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের আরেকটি মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তির হাতে এবং গাড়িতে জাতীয় পতাকা দেখতে চাই না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকরের মাধ্যমে বাংলার মাটিতে যুদ্ধপরাধীদের কবর রচনা করা হবে।’
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন- মুক্তিযোদ্ধা কবির আহমেদ খান, ইসমত কাদের গামা, মেজর ওয়াকার হাসান বীর প্রতীক ও আব্দুল মালেক মিয়া প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গতকাল রোববার গণতন্ত্রের অভিযাত্রা কর্মসূচিতে পুলিশি বাধার মুখে বাড়ি থেকে বের হতে না পেরে বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যদের ধমক দেন। বাড়ি গোপালগঞ্জ কি না জানতে চান। তিনি বলেন, ‘গোপালগঞ্জের নামই বদলে যাবে, গোপালগঞ্জ আর থাকবে না।’ বিএনপির চেয়ারপারসন পুলিশের উদ্দেশে বলেন, ‘হাসিনার দালালি করে লাভ হবে না। দেশের মানুষের সঙ্গে থাকুন।’
http://www.banglamail24.com/index.php?ref=ZGV0YWlscy0yMDEzXzEyXzMwLTc3LTcwMDQx
তিনি বলেন, ‘গোপালগঞ্জকে নিয়ে বিরোধী দলীয় নেতার ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ বাংলার মানুষ সহ্য করতে পারে না। বাংলার মানুষ এই আচরণকে ধিক্কার জানায়। তার এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে।’
সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন মঞ্চ আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘সুপ্রিমকোর্ট ও জাতীয় প্রেসক্লাব দলীয় রাজনীতির চর্চা কেন্দ্র নয়। বিএনপি ও জামায়াত এ দু’টি প্রতিষ্ঠানকে দলীয় রাজনীতির চর্চাকেন্দ্র হিসেবে কলুষিত করেছে।’
শাজাহান খান বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন দু’টি পক্ষ। একটি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের আরেকটি মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তির হাতে এবং গাড়িতে জাতীয় পতাকা দেখতে চাই না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকরের মাধ্যমে বাংলার মাটিতে যুদ্ধপরাধীদের কবর রচনা করা হবে।’
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন- মুক্তিযোদ্ধা কবির আহমেদ খান, ইসমত কাদের গামা, মেজর ওয়াকার হাসান বীর প্রতীক ও আব্দুল মালেক মিয়া প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গতকাল রোববার গণতন্ত্রের অভিযাত্রা কর্মসূচিতে পুলিশি বাধার মুখে বাড়ি থেকে বের হতে না পেরে বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যদের ধমক দেন। বাড়ি গোপালগঞ্জ কি না জানতে চান। তিনি বলেন, ‘গোপালগঞ্জের নামই বদলে যাবে, গোপালগঞ্জ আর থাকবে না।’ বিএনপির চেয়ারপারসন পুলিশের উদ্দেশে বলেন, ‘হাসিনার দালালি করে লাভ হবে না। দেশের মানুষের সঙ্গে থাকুন।’
http://www.banglamail24.com/index.php?ref=ZGV0YWlscy0yMDEzXzEyXzMwLTc3LTcwMDQx